গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর এলাকায় মডান হাসপাতালের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, গত কয়েকদিন হলেই এই হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের ভুল চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এইদিকে রোগীর চোখের অপারেশন ভুল প্রমাণিত হয়েছে বলে জানা গেছে, ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী দেখা গেছে রোগীর ডান চোখে অপারেশন না করে বাম চোখ অপারেশন করা হয়েছে, এ বিষয় সাংবাদিকেরা মর্ডান হাসপাতালের ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি ভুল স্বীকার করে। অন্যদিকে অবৈধ সম্পর্ক ও নবজাতকের পিতৃত্ব পরিচয় কেন্দ্র করে চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি হয়েছে। সফিপুর মডার্ন হাসপাতালে এই ঘটনায় স্থানীয় জনমনে তীব্র আলোচনা চলছে। মডান হাসপাতালে নবজাত শিশুকে সফিপুর মডার্ন হাসপাতালে মাত্র ১৪ হাজার টাকার বিনিময় শিশু টি কে বিক্রি করে দেওয়া হয় , এ বিষয় ডাঃবক্তিয়ার আহমেদ বলেন বিষয়টি দেখতেছি, সবুজ নামে লোকটিকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী জেলার তানোর থানার গোকুল গ্রামের বাসিন্দা পপি আক্তার (পিতা: রাশেদ, মাতা: শারমীন) দীর্ঘ দুই বছর আগে স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্সের পর মামাতো ভাই আশিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন বলে অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে পপি গাজীপুরের কোনাবাড়ীর আমবাগ এলাকায় বসবাস করছেন। সম্প্রতি সফিপুরের বেসরকারি মর্ডান হাসপাতালে পপি আক্তার একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। তবে প্রাক্তন স্বামী শিশুটির পিতৃত্ব স্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানান। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকেই শিশু টি কে মর্ডান হাসপাতাল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এ বিষয় এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
এ বিষয় মর্ডান হাসপাতালের মালিকের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বিষয় টা দেখতেছি বলে জানিয়েছেন।