পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, শহর এলাকায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ বাড়ছে। টেকসই সমাধানের জন্য শুধু আইন প্রণয়ন যথেষ্ট নয়, কার্যকর বাস্তবায়নও জরুরি। এজন্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকার, নাগরিক সমাজ ও বেসরকারি খাতকে আরও সক্রিয় হতে হবে বলে মনে করেন তিনি। এর উল্টো চিত্র দেখা যায় গাজীপুর জেলা সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের।
নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে চক্রবর্তী এলাকায় পাশ ধরে রয়েছে ময়লার বিশাল পাহাড় প্রতিদিন ময়লা ফেলে জনদুর্ভোগ পোহাতে হয় এলাকাবাসীর।তার উল্টোপাশে সড়ক জনপদের জায়গা দখল করে ট্রাক ইস্টান গড়ে তুলেছেন ওসমান গনি তথ্য নিয়ে জানা যায় কিছুদিন আগে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করেছেন যেখানে সাইনবোর্ড রয়েছে দৃশ্যমান। সেখানেই চলছে তার বানিজ্য ব্যবস্থা জোগসাজে আছেন কিছু সড়ক জনপদ কর্মকর্তা।
সারেজমিনে দেখা যায় দৃশ্যমান একটি সাইনবোর্ড দিয়েছেন সড়ক জনপদ মানিকগঞ্জ শাখা, লেখা আছে ময়লা ফেলা নিষেধ।
এ কথা আমলে না নিয়ে দৃশ্যমান রেখেছে তার কার্যক্রম। আশুলিয়া ,নবীনগর , বাইপেল,অত্র এলাকার ময়লায় দুর্গন্ধে গাজীপুরের পথচারী সাধারণ মানুষ। এ বিষয় নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে কয়েকবার প্রশাসন চোখ বন্ধ করেই রেখেছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রশাসনের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলছে এলাকার মানুষ। তারা আরো বলেন।ওসমান গনি সব কিনে রেখেছে প্রশাসন তো দূরের কথা সাংবাদিকরাও মুখ খুলবেন না তাইতো ১৩ বছর যাবত তাকে সহ্য করে আসছি।
কিছু দিন আগে মানিকগঞ্জ সড়ক বিভাগ থেকে একটি চিঠি দিয়েছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনে জেলা প্রশাসক বরাবর। যাহার স্মারক নং-৩৫.০১.৫৬০০.৪৪৪.১৮.০১০.২৪.২৭৭৩ তারিখ:-২০/০৮/২০২৪ ইং সেখানে ময়লা না ফেলার অনুরোধ করেন। সড়ক জনপদ থেকে যে তারিখে চিঠি দিয়েছেন ঐ তারিখে সিটি কর্পোরেশনের দায়িত্বে ছিলো মেয়র, সড়ক জনপ, প্রশাসক বরাবর চিঠি দিয়েছেন চিঠি পাবলিক প্রকাশ হওয়ার পরে সাধারণ মানুষের মনে বিষয়টি হাসি তামাশায় পরিণত হয়েছে ,দায়িত্বশীল জায়গা থেকে এটা এটা আশা করেন না সাধারন জনগন।