1. info@www.jayjaysomay.com : দৈনিক যায়যায় সময় :
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
তালতলীতে বিএনপি’র অফিস আওয়ামীলীগের দখলে রাজাপুরে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ, থানায় লিখিত অভিযোগ ভূরুঙ্গামারীতে ব্লাড ক্যন্সারে আক্রান্ত ৮ বছরের এক শিশুর জীবন বাঁচাতে আকুল আবেদন বিমান দুর্ঘটনায় শহিদ মাহেরীনের কবরে শ্রদ্ধা জানালেন ডা. জাহিদ হোসেন কালাইয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় ইঞ্জিনিয়ার আমিনুর ইসলামের ফরিদগঞ্জ এলপিজি স্টেশনে বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেল শতাধিক পরিবার ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও পুরস্কার বিতরণ গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার মাদক ব্যবসায়ী ভাসানী শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো উপমহাদেশের একজন অনন্য রাজনৈতিক পুরুষ- নাহিদ ইসলাম ভোটের সময় প্রতিশ্রুতি স্বাধীনতার পরে সংস্কার হয়নি ১কিঃ রাস্তা 

শোলাকিয়া ঈদগাহে পূণরায় ইমাম নিয়োগ পাচ্ছেন মাওঃ সাইফুল্লাহ

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:-
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫
  • ৫৯ বার পড়া হয়েছে

কিশোরগঞ্জের প্রাচীনতম ও ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম মাওঃ ফরিদ উদ্দীন মাসউদকে সরিয়ে আবারও মাওঃ একেএম সাইফুল্লাহকে পূণরায় নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও শোলাকিয়া ঈদগাহ কমিটি।

রবিবার (২ মার্চ) শোলাকিয়া ঈদগাহ কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের সভাপতিত্বে ( জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে) অনুষ্ঠিত ঈদ জামাতের প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এরশাদ মিয়া এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
মাওঃ সাইফুল্লাহ জানান, তিনি ২০০৪ সাল থেকে শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের ইমামতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। বিগত সরকারের আমলে ২০০৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর তাকে হঠাৎ ইমামতি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের চাপের মুখে মাওঃ সাইফুল্লাহকে পরিবর্তন করে তার স্থানে ইসলাহুল মুসলিমীন বাংলাদশের চেয়ারম্যান মাওঃ ফরিদ উদ্দীন মাসউদকে ইমাম হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী সরকার। ইমাম মাওঃ সাইফুল্লাহ কে অব্যাহতি দেওয়ার কারণ হিসেবে জানা যায়, তিনি জেলা বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ রাব্বানীর ছোট ভাই। এ কারণেই তাঁকে বাদ দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। তবে ইমাম সাইফুল্লাহ কোনো রাজনীতির সঙ্গে কখনোই যুক্ত ছিলেন না। তাকে পুনর্বহালের জন্য সবসময় দাবি করে আসছিল সাধারণ মুসল্লি ও আপামর জনসাধারণ। তবে এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর জেলা প্রশাসক ও ঈদগাহ উদযাপন কমিটি পূণরায় তাকে তার স্থলাভিষিক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এতে কিশোরগঞ্জ জেলার জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট