1. info@www.jayjaysomay.com : দৈনিক যায়যায় সময় :
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
নীলফামারীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান নাগেশ্বরীতে বজ্রপাতে পল্লী চিকিৎসকের মৃত্যু মির্জাপুরে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১ কালাইয়ের গ্রামীণ পল্লীতে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়ে ক্যাম্পেইন ও ঔষধ বিতরণ  নীলফামারীর জলঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের আগমন  আশুলিয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রের লাশ মিলল পুকুরে  নিয়ামতপুর সদর ইউনিয়নে প্রাক বাজেট সভা অনুষ্ঠিত জেলা কমিটির সদস্য হওয়ায় ধামইরহাটে যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম লিটনকে  সংবর্ধনা সৌদি আরব এসেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম নদীভাঙনের মুখে শহীদের সমাধি, সংরক্ষণের দাবি পরিবার ও এলাকাবাসীর

১৪ নভেম্বর হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

ভূরুঙ্গামারি (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৮৬ বার পড়া হয়েছে

আজ বৃহস্পতিবার(১৪ নভেম্বর) ভূরুঙ্গামারী হানাদার মুক্ত দিবস। দেশের প্রথম হানাদার মুক্ত উপজেলা হলেও এখনো কোনো সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার! ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এই দিনে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেক মুক্ত হয়।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে ভূরুঙ্গামারী আক্রমনের পরিকল্পনা করার পর ৬নং সেক্টর কমান্ডার এমকে বাশার, মিত্র বাহিনীর অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জোসিসহ উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা সাহেবগঞ্জ সাব-সেক্টরে যান। এসময় ভারতীয় ষষ্ঠ মাউন্টেন ডিভিশনের একটি ব্রিগেড এবং বিএসএফ’র কয়েকটি কোম্পানী সার্বিক সামরিক সজ্জায় সজ্জিত হয়ে ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ দিক খোলা রেখে পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে একযোগে আক্রমনের সিন্ধান্ত নেয়।

এরপর পরিকল্পনা মোতাবেক ১৩ নভেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ নেতৃত্বে প্রবল আক্রমণ শুরু হয়।

অবশ্য এর একদিন আগে থেকেই মিত্র বাহিনী কামান ও মর্টারের গোলা বর্ষণসহ মিত্র বাহিনীর বিমান শত্রুদের ওপর গোলা বর্ষণ শুরু করে দেয়। ভোর হওয়ার আগেই অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর পাকবাহিনীর গোলা বর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়।

মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাক সেনারা টিকতে না পেরে নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ নামক স্থানে অবস্থান নেয়। ১৪ নভেম্বর ভোরে মুক্তিবাহিনী ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ভূরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও সিও (বর্তমান উপজেলা পরিষদ) অফিসের সামনে চলে আসে এবং বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করে।

স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন পাক ক্যাপ্টেন (আতাউল্লা খান)-সহ ৪০-৫০ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়। আটক করা হয় ৩০-৪০ জন পাক সেনাকে এবং ভূরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি তালাবদ্ধ কক্ষ থেকে ১৬ জন নারীকে উদ্ধার করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট