বরগুনার তালতলীতে বিএনপির অফিস ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ দোকান করে ভাড়া দেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তালতলী উপজেলা শহরে খাদ্য গোডাউনের সামনে ২০০১ সালে বিএনপির একটি অফিস করেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে উপজেলার বড়ইতলী জাহাঙ্গীরের ছেলে আরিফ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়। ২০১০ সালে বিএনপির অফিসটি দখল করে দোকান তৈরি করে দুটি ফার্মেসী ভাড়া দিয়ে আসছেন।
তালতলী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শহিদুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে আমাদের কাছ থেকে বিএনপির অফিসটি জোর দখল করে নিয়ে যায়। ৫ তারিখের পরে আমরা আইনি ভাবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুম পর কাছে দরখাস্ত দিলে পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই বদলি হয়ে যায়। নতুন ইএন ও উম্মে সালমা তাকেও মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে এখন পর্যন্ত আমাদের অফিসটি আমরা ফেরত পাইনি।
সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ওই ফার্মেসি ২টা আমাদের বিএনপির অফিস ছিল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে জোর পূর্বে আমাদের কাছ থেকে নিয়ে গেছে।
ছাত্রলীগ সাংগঠনিক আরিফ বলেন, ওখানে একটি বিএনপির অফিস ছিল তত্ত্ববোধক সরকার ভেঙ্গে দেওয়ার পরে আমার সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে সালমা বলেন, উপজেলার বাজার মিটিং এ মৌখিকভাবে আমাকে জানান। আমি কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।