পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া উপজেলার ছাত্রদল নেতা মুবিন(২৬) পিতা মহারাজ পুর্ব শত্রুতার জেরে ১৬/০৭/২৫ ইং তারিখ রোজ বুধবার সন্ধা ৮ টার সময় নিউ মার্কেটে প্রিন্স হোটেলের সম্মূখে দুর্বিত্তদের হামলায় নিহত হন।
গতকাল রাত্রে তাহার উপর দুর্বিত্তরা প্রান নাশক অস্র দিয়া অতর্কিত হামলার পর মারাত্মক আহত হলে ঢাকা চিকিৎশার জন্য নেওয়া হয়।
ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎশাধীন অবস্হায় মারা যায়।
জানা যায় এই মুবিন জুলাই অভুত্থানে সরাসরি আন্দোলনে ঢাকার রাজপথে যেগদান করেছিলেন।এবং মঠবাড়ীয়া উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহব্বায়ক আলহাজ শামীম মৃধার ভাগিনা।
উল্লেখ্য মঠবাড়ীয়া উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠন করার জন্য কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক সহ সম্পাদক রওনাকুল ইসলাম টিপু,এবং পিরোজপুর জেলা বিএনপির নেতা রানা সাহেব কমিটি গঠনের দায়িত্ব পান।কমিটি গঠনে তারেক রহমানের নির্দেশনা ছিল ফ্যাসিষ্টদের সাথে ছবি,মিটিং এর ছবি,থাকলে তাকে সদস্য নেওয়া হবে না।এবং ত্যাগী,মামলা,হামলা জেল খাটা কর্মীদের মূল্যায়ন করা হবে।
কে কার কথা শোনে এই দুই নেতা ত্যাগী, মামলা, হামলা, কারা বরনকারী কর্মীদের বাদ দিয়ে ফ্যাসিষ্টদের দ্বারা ১২ ইউনিয়নের কাউন্সিলের সদস্য বানিয়ে অধিকাংশ এমন কি ভোট হওয়ার ১০ মিনিট পুর্বেও ভোটার তালিকা না দিয়ে ভোট গ্রহন শুরু করে।
প্রার্থীরা কারা ভোটার সে বিষয় অবগত হতে পারেনি।কিন্তু অধিকাংশ ফ্যাসিষ্ট,ছবি ওয়ালাদের ভোটে ত্যাগিরা দুরে সরে যায়।কিছু দিন পুর্বে মঠবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে সদস্য সংগ্রহ নিয়ে এই দুই নেতার সম্মুখে তুমুল মারামারি হৈ,চৈ সহ ৩ জন গুরুতর জখম হয়।কন্তু এই নেতার পরবর্তী করনীয় সিদ্ধান্ত কিছুই ছিল না।আর তার ধারাবাহিকতায় মঠবাড়ীয়ার এই খুন।
এবং ১২ টি ইউনিয়নে দলীয় কর্মীদের মধ্যে চলতেছে ক্ষোভ।