জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার চেঁচুরিয়া প্রসাদ হিমাগারে আলু সংরক্ষণে ওজনে কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন আলু চাষী ও ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, হিমাগার কর্তৃপক্ষ প্রতি বস্তা আলুতে ৮ থেকে ১০ কেজি ওজন কম দেখাচ্ছে, যার ফলে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা জানান।
এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হলেও ন্যায্যমূল্য না পেয়ে অনেক কৃষক আলু হিমাগারে সংরক্ষণ করেছিলেন। কিন্তু হিমাগার থেকে আলু উত্তোলনের সময় তারা দেখতে পান, হিমাগার কর্তৃপক্ষের পরিমাপকৃত ওজন তাদের নিজ পরিমাপকৃত ওজনের চেয়ে কম।
এ বিষয়ে একাধিক কৃষক ব্যবসায়ী ভুক্তভোগী জানান, হিমাগারে আলু রেখেছি। প্রতি বস্তার ওজন ছিল ৬৫/৭৮ কেজি। কিন্তু যখন তিনি আলু নিতে যান, তখন হিমাগার কর্তৃপক্ষ জানায় প্রতি বস্তার ওজন ৫৮ কেজি। অর্থাৎ, প্রতিটি বস্তা প্রতি ৭/৯ কেজি অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে চেঁচুরিয়া প্রসাদ হিমাগারের ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমাদের ওজন মাপার যন্ত্র সম্পূর্ণ সঠিক এবং নিয়মানুযায়ী ওজন করা হয়।