1. info@www.jayjaysomay.com : দৈনিক যায়যায় সময় :
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০৭:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
এইচএসসি পরিক্ষার শুরুতেই কঠোর প্রশাসনিক পদক্ষেপ, ১০ শিক্ষক অব্যাহতি ৩ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার ইচ্ছেমতো সময়ে আসেন শিক্ষক, দপ্তরীর ব্যস্ততা বাড়ির কাজে ধামইরহাট পৌরসভা পর্যায়ে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপন্নতা যাচাই কর্মশালা নিয়ামতপুরে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ৩৮ পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষা শুরু, লক্ষ্মীপুরে হেল্পডেস্ক চালু করেছে ছাত্র সংগঠনগুলো ফরিদগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দেলোয়ার হোসেন দেলুর মর্মান্তিক মৃত্যু মঠবাড়িয়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন নীলফামারীতে সাংবাদিকের বাসা চুরি থানায় অভিযোগ পাবনার চাটমোহর উপজেলায় ট্রাকচাপায় গৃহবধূ নিহত নীলফামারীতে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত মোটরসাইকেল আরোহী ২ ভাই

কলাপাড়া পরিসংখ্যান কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন  

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা নুরাজ্জামান কতৃক অর্থনৈতিক শুমারীর বিলের টাকা আত্নসাতের অভিযোগে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে আইটি সুপারভাইজার ও গননাকারীরা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১০টায় কলাপাড়া রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কলাপাড়া উপজেলা পরিসংখ্যান অফিসের জোন-১ এর আইটি সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন গণনাকারী ফাতেমা ফেরদৌসী শান্তা, কাওসার আহম্মেদ।

লিখিত বক্তব্যে আইটি সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম বলেন, কলাপাড়া উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা নুরাজ্জামানের নির্দেশে জোন-১ এর আইটি সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম সুপারভাইজার ও গণনাকারীর দায়িত্ব পালান করেন। তিনিসহ অপর গণনাকারী ফাতেমা ফেরদৌসী শান্তা ১৩৬টি ইউনিটের তথ্য সংগ্রহ করেন। এর বিল বাবাদ জনপ্রতি ১৫ হাজার ও প্রশিক্ষণ ফি জনপ্রতি ১৬’শ টাকা হিসাবে ৩২ হাজার টাকা। উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা নুরাজ্জামান এই বিলের টাকা সাইফুল ইসলাম ও ফাতেমা ফেরদৌসী শান্তাকে পরিশোধ না করে গোপনে নিজের ও তার শশুরের বিকাশ নম্বরের মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্নসাৎ করেন। এই টাকা চাইতে গেলে তাদের নানাভাবে হয়রানি করছেন।

আইটি সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম বলেন, এমন অনেকের ভূয়া নাম ব্যবহার তিনি কয়েক লক্ষ টাকা আত্নসাৎ করেছেন। মহিপুরের জোনাল অফিসার হিসাবে নিজ শ্যালককে নিয়োগ দিলেও তিনি কোন প্রশিক্ষণ গ্রহন করেননি এবং নিয়োগ থেকে অদ্যাবধি কোন দায়িত্ব পালন না করলেও বিল, ভাতা গ্রহন করছেন। ধানখালীতে ৬ জন সুপারভাইজার নিয়োগের নিয়ম থাকলেও একজন সুপারভাইজার দিয়ে কাজ করিয়ে বাকীদের টাকা নামে-বেনামে আত্নসাৎ করেছেন। সোহেল নামে একজন আইটি সুপারভাইজারকে দিয়ে সুপারভাইজার ও গণনাকারী দায়িত্ব পালন করিয়ে বাকী বিলের টাকা আত্নসাৎ করেছেন। কলাপাড়া উপজেলায় ৫টি জোনের প্রতিটি জোনে ১জন আইটি সুপারভাইজার, ৬-৭ জন সুপারভাইজার এবং ৪৮ গণনাকারী কাগজে কলমে নিয়োগ থাকলেও ৫০ শতাংশের কম নিয়োগ দিয়ে বাকীদের টাকা নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছেন।

এবিষয়ে জানতে চাইলে কলাপাড়া উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা নুরাজ্জামান বলেন, অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন। সাইফুল ইসলামের স্ত্রীকে নিয়োগ না দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে এসব মিথ্যা প্রপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট