রংপুরের গংগাচড়া ৮ নং আলমবিদিতর ইউনিয়ন ১ নং ওয়াড খামার মোহনা গ্রামের আতিয়ার রহমান এর নাতি মোঃ নাঈম মিয়া (১৮) নানার বাড়িতে থাকেন। একই গ্রামের প্রতিবেশী মামা সাকিব মিয়া (১৬) পিতা মোঃ এনামুল হক মাতা মোছাঃ আবিয়া বেগম।
দশম শ্রেণির ছাত্র পূর্বদলিরাম উচ্চ বিদ্যালয়। ভাগিনা নাঈম মিয়া পিতা মোঃ ছাইফুল ইসলাম মাতা মোছাঃ নাজমা বেগম, ৯ নং নোহালী ইউনিয়ন ২ নং চর ওয়াডের বাসিন্দা নাঈম মিয়া। করিম উদ্দীন পাবলিক কলেজে ২০২৪ ইং সালে এইচএসসি পরীক্ষার অংশো গ্রহণ করেছিলো। গত ২৪ নভেম্বর, আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে, প্রতিবেশী মামা সাকিব মিয়া।
মোবাইল ফোনে নাঈম মিয়া ভাগিনাকে ডাকে নিয়ে, তার মোবাইলের পার্সওয়াড চায়।নাঈম মিয়া তার মোবাইল পার্সপয়াড না দিলে, ব্যাডমিন্টন খেলার ছলনা দিয়ে কেসুর বারি/ দরিয়ারজান দোলায়, নাঈম মিয়াকে, সাকিব মিয়ার দলবলসহ ৪/৫ জন মিলে নাঈম মিয়াকে ঝাপটে ধরে হত্যার জন্য সার্রপ ব্লেড দিয়ে নাঈম মিয়ার সামনের গলায় ফোস মারে এদিকে নাঈম মিয়া জীবন বাঁচানো জন্য ওদেরকে ফেলায় দিয়ে দৌড় দেয় এবং চিৎকার করে।
এদিকে নাঈম মিয়ার নানা মামা সহ এলাকার লোকজন ছোটে আসলে সাকিব মিয়া সহ তার দল-বল পালিয়ে যায় এবং এলাকার সর্বস্তরের জনগন ও নাঈম মিয়া নানা মোঃ আতিয়ার রহমান পিতা মৃত্যু আলহাজ্ব আফতাব উদ্দিন মাতা মৃত্যু আছিয়া বেগম ভুক্তভোগিকে উদ্ধার করে রংপুর ম্যাডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন বিল্ডিংয়ের ১৭ নং ওয়াডে ভর্তি করান।
বর্তমান গুরুতর অসুস্থায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।ভুক্তভোগির বাবা ঢাকায় পেটের দায়ে থাকেন নানা মামা ও এলাকার সর্বস্তরের লোকজন সাংবাদিকদেরকে বলেন আমরা আইনি ব্যাবস্হা নিবো আামাদের দাবি কতৃপক্ষের নিকট অনুরোধ করছি সন্ত্রাসদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে ফাসির জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি?