1. info@www.jayjaysomay.com : দৈনিক যায়যায় সময় :
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ভূরুঙ্গামারীতে বজ্রপাতে দুই শিশু সহ আহত-৬ ধামইরহাটে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশকে সফল করতে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা সাভারে সরকারি গবাদিপশু খাদ্য তৈরির কারখানায় ডাকাতি  কাশিমপুরে মার্ক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা শ্রমিকদের বিক্ষোভ বাকেরগঞ্জে চাঁদার দাবিতে গৃহবধুর উপর হামলা পাঁচ শতাধিক মুরগি লুট চাঁদপুরে পুলিশ কর্মকর্তার বাসা থেকে গুলি-পিস্তল উধাও চুরি যাওয়া গরু ফিরিয়ে দিতে এসআইয়ের ৫০ হাজার টাকা দাবি সাপের কামড়ে ছাত্রী সহ ২ জনের মৃত্যু বোয়ালমারীতে ফসলি জমির মাটি কাটায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ধামইরহাটে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে না পেরে আত্মহত্যা করলো প্রেমিক  

আগাম আলু চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬৪ বার পড়া হয়েছে

বাড়তি লাভের আশায় ঠাকুরগাঁও জেলায় প্রতি বছর আগাম আলু চাষ করা হয়। ঠাকুরগাঁও জেলার ৫টি উপজেলায় এখনো রোপা আমন ধান কাটা-মাড়াই শেষ হয়নি। তবে সদ্য ফাঁকা হওয়া জমিগুলোতে এখন আগাম আলু চাষ করে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চাষিরা। তবে এবার অতিরিক্ত উৎপাদন ব্যয়ে এক রকম ঝুঁকি নিয়েই আলু চাষে নামছেন কৃষকেরা।

গত বছর আলুর ভালো দাম পাওয়ায় এবার বেশ আশা নিয়েই ঝুঁকি নিচ্ছেন তারা। ঠাকুরগাঁও জেলা জুড়ে ডায়মন্ড, অ্যাস্টেরিক ও কার্টিনাল নামে আগাম জাতের আলু চাষ করা হয়েছে। এ তিন জাতের আলু রোপণের ৫৫-৬০ দিনের মাথায় বিক্রির উপযোগী হয়। ঠাকুরগাঁও জেলায় চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আগাম চাষ হয়েছে ২ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে। জানা যায়, এ বছর কৃষকেরা বাইরে থেকে আলুর বীজ কিনছেন ৮০-৮৫ টাকায়।যা গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ২৫-৩০ টাকা। এক মৌসমের আগের হিসেবে এই দাম দ্বিগুণের বেশি।

এ ছাড়া সারের বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ২০০ টাকা পর্যন্ত। অতিরিক্ত সেচ ও কীটনাশক খরচের ফলে উৎপাদন ব্যয় হচ্ছে অস্বাভাবিক। আগে যেখানে বিঘাপ্রতি উৎপাদন ব্যয় ছিল ৪০ হাজার টাকা। সেই ব্যয় বেড়ে এখন বিঘাপ্রতি খরচ হচ্ছে ৭০ হাজার টাকা।

এবার সরকারি যে আলুর বীজ সরবরাহ করা হচ্ছে; সেই আলুর বীজ জাতভেদে ৫৭ টাকা থেকে শুরু করে ৬৬ টাকা পর্যন্ত কেজি নির্ধারণ করা হয়েছে। চাহিদার তুলনায় বীজ অপ্রতুল।

সূত্র জানায়, ২০-২৫ শতাংশ আলুর বীজ উৎপাদন করে বিএডিসি। বাকি আলু কৃষক তাদের ঘরে রাখেন ও বেসরকারি বিভিন্ন এনজিও ও প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে। সরকারি আলুর বীজ পর্যাপ্ত না হওয়ায় কৃষক বাধ্য হয়ে বেশি দামে কিনে থাকেন। গত বছর আলুর বীজ ৫০-৬০ টাকায় কিনতে পেরেছিলেন। যা আগের মৌসুমে ছিল ৩০-৩৫ টাকা। তবে সেই বীজ এবার ৮০-৮৫ টাকা পর্যন্ত কিনতে হচ্ছে।

সারের বিষয়ে জানা যায়, ডিলাররা ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকায় কেনেন কিন্তু বিক্রি করেন ১৩৫০ টাকায়। ডাই-অ্যামনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) সরকারি মূল্য ৯৫০ টাকা হলেও বিক্রি হয় ১০৫০ টাকায়। মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সরকারি মূল্য ৯০০ টাকা হলেও ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইউরিয়া সরকারি মূল্য ১২৫০ টাকা হলেও ১৩৫০ টাকায় চাষি পর্যায়ে বিক্রি করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট