নীলফামারী ডিমলায় ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ডিমলা দলীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় সংগীতের মাধ্যমে পতাকা উত্তোলন করা হয়।পরে একটা র্যালি বাহির হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়কে প্রদক্ষিণ করে একই জায়গায় শেষ করে আলোচনা শুরু করা হয়।
ডিমলা উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ মানোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনার কার্যক্রম শুরু করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদিরুজ্জামান রানা, সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ গোলাম রাব্বানী প্রধান, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল ইসলাম, সদস্য সচিব আশিকুর ইসলাম লেমন,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মিজানুর রহমান সবুজ,সদস্য সচিব আলমগীর কবীর প্রিন্স সহ উপজেলার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
চেতনায় জাতীয়তাবাদ বিপ্লবই মুক্তি বক্তারা বলেন, এই দিনে সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জেল থেকে মুক্ত করেছিলেন। আজকের এই দিনে জিয়া তোমার মনে পড়ে। খালেদা জিয়ার ভয় নাই রাজপথ ছাড়ি নাই। তারেক রহমান বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে। বিপথগামী সেনা সদস্যরা দিক-বিদিক ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন।
এই সময় জিয়াউর রহমানকে গ্রেফতার করেছিল। জিয়াউর রহমানকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি হয়। বক্তারা আরও বলেন, ফ্যাসিস সরকারের পনেরো বছরে বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ নির্যাতিত নিপীড়িত হয়েছেন এবং মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে অন্ধকার কারাগারে আবদ্ধ করে রেখেছিলেন। আজও ঈশ্বরদী বিএনপির ৯ জন নেতাকর্মী কারাগারে অন্তঃর্নিহিত রয়েছেন। অবিলম্বে তাদের মুক্তি দাবি করছি।